এবং স্কুল গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও তিনি জোর দিতেন এবং গোটা আমিরাততে যাতে বৈজ্ঞানিক মানসিকতা গড়ে ওঠে তার জন্য উৎসাহ দিতে তিনি শিক্ষার বিস্তার ঘটাতে উদ্যোগী হয়েছিলেন।
স্বাস্থ্যক্ষেত্রে, আমিরশাহীতে সকলের জন্য সুসংহত স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, তিনি কুয়েতি হাসপাতালের উদ্বোধন করেছিলেন, এবং আমিরশাহীতে তিনটি আধুনিক হাসপাতালের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরিকাঠামো এবং পরিবহনের ক্ষেত্রে, 1969 সালে শেখ সাকর রাস আল খাইমাহ্ এবং শারজাহ্ -এর মধ্যে বাঁধানো রাস্তা গড়ে তুলেচ্ছিলেন।
1976 সালে, তিনি আর এ কে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং 1977 সালে তিনি সাকর বন্দরের উদ্বধন করেছিলেন। অর্থনৈতিকভাবে, অনেক সফল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে আকর্ষণ করেছে আমিরাত, যা এর অগ্রগতির প্রক্রিয়ায় অবদান রেখেছে, যেমন, সিমেন্ট, ওষুধ, সেরামিক এবং লৌহ শিল্পের মতো বিস্তৃত পরিসরের শিল্পকে ঘিরে গড়ে উঠেছে এর অগ্রগতি। 1972 সালের 10 ফেব্রুয়ারি শেখ সাকর রাস আল-খাইমাহ্কে ইউএই -এর একজন আমিরশাহী সদস্য ঘোষণা করেন।
|